হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার ৫নং শানখলা ইউনিয়নের ওয়াড নর্ং-৬ পঞ্চাশ উচ্চ বিদ্যালয়, গ্রাম- পঞ্চাশ, ডাকঘর-পঞ্চাশ, উপজেলা-চুনারুঘাট, জেলা- হবিগঞ্জ। হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার ৫নং শানখলা ইউনিয়নের ওয়াড নর্ং-৬ পঞ্চাশ উচ্চ বিদ্যালয়, গ্রাম- পঞ্চাশ, ডাকঘর-পঞ্চাশ, উপজেলা-চুনারুঘাট, জেলা- হবিগঞ্জ।
পঞ্চাশ গ্রামের চতুর পার্শ্বস্থ ৮.কিমির মধ্যে যুগযুগান্তরে কোন মাধ্যমিক শিক্ষার ব্যবস্থা ছিলনা বিধায় ১৯৯৫ ইং এর নভেম্বর মাসে অত্র এলাকার একজন সুপরিচিত শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি ও বিশিষ্ট শিল্পপতি- জনাব এম, শামসুজ্জামান সাহেবের উদ্যোগে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপনের নিমিত্ত পার্শ্ববতী সকল গ্রামের সর্বস্তরের জনগণ নিয়ে ১০-১১-১৯৯৫ইং প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। সকলের সর্বসম্মতিক্রমে এই গ্রামের নাম অনুসারে বিদ্যালয়ের নাম করণ করা হয়। এই গ্রামের মহানুভব ব্যক্তিগণ বিদ্যালয়ের জন্য ১.৪৪ শতক জমি দান করেন। সম্মানিত দাতা সদস্যরা হলেন, ১। জনাব এম শামসুজ্জামান (প্রতিষ্ঠাতা), জনাব, হাজী মরহুম মলাই মিয়া, ০৩। জনাব মো: নুরুজ্জামান, ৪। জনাব মো: হাবিবুর রহমান কাজল। ৫। জনাব, মো: আজিজুর রহমান, (জজ মিয়া) বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারি বিধি মোতাবেক সকল কাজ সম্পাদন পূর্বক ০১-০১-১৯৯৬ ইং বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য জনাব এম শামসুজ্জামান সাহেব, বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকালীণ সময়ে সরকারি বিধি অনুযায়ী সাধারন ও সংরক্ষিত তহবিলের টাকা ও ভবণ নির্মাণে আর্থিক সাহায্য প্রদান করে বিদ্যালয়ের অবস্থানকে সুদৃঢ় করেন।
৬ষ্ট শ্রেণী ছাত্র- ৭৫ জন, ছাত্রী- ৮৫ মোট= ১৬০ জন।
৭ম শ্রেণী ছাত্র- ৪৬ জন, ছাত্রী- ৪৮ মোট= ৯৪ জন।
৮ম শ্রেণী ছাত্র- ৩৩ জন, ছাত্রী- ৪৮ মোট= ৮১ জন।
৯ম শ্রেণী ছাত্র- ২৭ জন, ছাত্রী- ৪৯ মোট= ৭৬ জন।
১০ম শ্রেণী ছাত্র- ৩০ জন, ছাত্রী- ৫৮ মোট= ৮৮ জন।
১। জনাব এম শামসুজ্জামান, পদবী- সভাপতি।
২। জনাব মো: নুরুজ্জামান, পদবী- দাতা সদস্য।
৩। জনাব আজিজুর রহমান, অভিভাবক প্রতিনিধি।
৪। জনাব মো: আব্দুল কাইয়ূম, অভিভাবক প্রতিনিধি
৫। জনাবা মলিন কুমার বিশ্বাস, অভিভাবক প্রতিনিধি।
৬। জনাব সুজিত চন্দ্র দেব, অভিভাবক প্রতিনিধি
৭। জনাবা জলিকা খাতুন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য।
৮। জনাব মো: মোস্তফা মিয়া, পদবী- শিক্ষক প্রতিনিধি।
৯। জনাব, মো: ইদ্রিছ মিয়া, পদবী- শিক্ষক প্রতিনিধি।
১০। জনাবা সীমা রানী বিশ্বাস, পদবী- সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক প্রতিনিধি।
বিগত ৫ বছরের সমাপনী/জেএসসি/জেডিসি ২০১০ সনে জেএসসি পরীক্ষায় ১১০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয় ৫১ জন। পাশের হার ৪৬.৩৬%। ২০১১ সনে জেএসসি পরীক্ষায় ১১৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে কৃতকার্য হয় ৯৩ জন। পাশের হার ৮২.৩০%।
পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল বিদ্যালয়-২০০৭ সনে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে- ২৪ জন।
কৃতকার্য- ১৫ জন, পাশের হার ৪৪.১১%।
বিদ্যালয়-২০০৮ সনে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে- ২৭ জন।
কৃতকার্য- ১৪ জন, পাশের হার ৫১.৮৫%।
বিদ্যালয়-২০০৯ সনে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে- ৩২ জন।
কৃতকার্য- ২৫ জন, পাশের হার ৭৮.১৩%।
বিদ্যালয়-২০১০ সনে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে- ২৮ জন।
কৃতকার্য- ২১ জন, পাশের হার ৭৫.০০%।
বিদ্যালয়-২০১১ সনে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে- ৩০ জন।
কৃতকার্য- ২৭ জন, পাশের হার ৯০%।
শিক্ষা বৃত্তির তথ্য বর্তমানে নেই।
জে, এসসি ও এস, সি পরীক্ষায় এ ও এ +
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ঝড়েপরা রোধের মাধ্যমে শিক্ষার গুণগত ও সংখ্যাগত মান উন্নয়ন এবং উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে খেলাধূলা ও সাং®কৃতি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এবং পাবলিক পরীক্ষার শত ভাগ ফলাফল অর্জন সহ বিদ্যালয়টিকে একটি মডেল বিদ্যালয় হিসেবে রুপান্তর করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস